খবর ও তথ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট এক্সিয়সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এ ইচ্ছার কথা জানান। গতকাল মঙ্গলবার সাক্ষাৎকারের চুম্বক অংশ ওয়েবসাইটটি প্রকাশ করে। তবে ট্রাম্প নির্বাহী আদেশবলে সংবিধানে এ পরিবর্তন আনতে চাইলেও বাস্তবে তা কতটা সম্ভব তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। কারণ সংবিধান সংশোধন ও পরিমার্জন একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। যে প্রক্রিয়ায় প্রেসিডেন্টের ডিক্রির প্রয়োজন হয় না।
আগামী মাসে যুক্তরাষ্ট্রে মধ্যবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনে অভিবাসন বিষয়টি প্রাধান্য পাবে। ওই নির্বাচনের আগ দিয়ে এ মন্তব্য করলেন ট্রাম্প।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাকে সব সময়ই বলা হয়েছে, এর জন্য আপনাকে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। তবে বাস্তবটা কি জানেন, তার (সংবিধান সংশোধনের) কোনো প্রয়োজনই হবে না। এখন তারা বলছে, নির্বাহী আদেশ দিয়েই কাজটি সেরে ফেলা সম্ভব।’
ট্রাম্প আরো বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র হলো একমাত্র দেশ যেখানে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে অভিবাসী হয়ে আসা মানুষ শিশুর জন্ম দিয়ে নাগরিক হয়ে যেতে পারে। পরবর্তী ৮৫ বছর ওই ব্যক্তি দেশের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে। হাস্যকর। এ নিয়মের সমাপ্তি টানা প্রয়োজন।’
সূত্র : এএফপি।