আগামী ২১ ডিসেম্বর রংপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটের আগে ও পরে মোট চার দিন পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ান আনসার সদস্যদের মাঠে রাখার পরিকল্পনা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রবিবার নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আয়োজিত বৈঠকে ইসি সচিবালয় এ সংক্রান্ত কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করবে। ইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
৯ নভেম্বর ইসির যুগ্ম-সচিব (চলতি দায়িত্ব) ফরহাদ আহাম্মদ খান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে সংশ্লিষ্টদের বৈঠকে উপস্থিত থাকার জন্য বলা হয়। চিঠিটি, মহাপুলিশ পরিদর্শক; স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব; বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, র‌্যাব, আনসার ও ভিডিপি, ডিজিএফআই ও এনএসআইয়ের মহাপরিচালক; ঢাকার স্পেশাল ব্রাঞ্চের অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক; রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার; রংপুর রেঞ্জের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক; জেলা প্রশাসক রংপুর; বিজিবির রংপুর সেক্টর কমাণ্ডার; রংপুর পুলিশ সুপার; রংপুর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা; র‌্যাব-১৩ এর অধিনায়কসহ অন্যাদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
রংপুর সিটির নির্বাচনে ১৯ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসাবে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েনের পরিকল্পনা নিয়েছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রংপুরের নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ২২ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ৩ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ৪ ডিসেম্বর আর ভোট হবে ২১ ডিসেম্বর।