এই সমঝোতার আওতায় নেপাল থেকে ভারত হয়ে জলবিদ্যুৎ আমদানি ছাড়াও নেপালের বিদ্যুৎখাতে বাংলাদেশের সরকারি বা বেসরকারি কোম্পানির বিনিয়োগের বিষয়গুলো রয়েছে।
বাংলাদেশ সরকারের মাস্টারপ্ল্যানে ২০৩০ সালের মধ্যে দৈনিক ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, তার একটি অংশ আসবে আমদানি করা বিদ্যুত থেকে।
নসরুল হামিদ বলেন, নেপালে ৪০ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। এখানে বাংলাদেশের সরকারি বা বেসরকারি কোম্পানিগুলো ভবিষ্যতে বিনিয়োগ করে সে বিদ্যুৎ দেশে নিতে পারবে।
পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা অল্প পয়সায় বিদ্যুৎ পাব। আগামী ১০ বছরের মধ্যে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে।”
নেপালের জ্বালানিমন্ত্রী অনুষ্ঠানে জানান, নেপাল এখন ভারত থেকে ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করলেও আগামী ১০ বছরে ১৫ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে; যার বাস্তবায়নও ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।