পুরো ম্যাচে দশবার ফাউলের শিকার হয়েছেন নেইমার। সুইস ফুটবলাররা যেন নেইমারকে লক্ষ্য বানিয়েই মাঠে নেমেছিলেন। সদ্য পায়ের চোট কাঠিয়ে মাঠে ফিরছেন নেইমার। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচের আগে কোচ তিতে জানিয়েছিলেন ১০০ শতাংশ ফিট নন ব্রাজিল ফরোয়ার্ড। এ রকম ফুটবলাররা আবার চোট পাওয়া নিয়ে এমনিতেই কিছুটা শঙ্কার মধ্যে থাকেন। নেইমারও নিশ্চয়ই ছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাচটিতে নিজেকে ঠিকমতো মেলে ধরতে পারেননি বিশ্বের সবচেয়ে দামী ফরোয়ার্ড।
নেইমারকে আটকে রাখতে তৈরি করেই মাঠে নেমেছিলেন বেহরামি, জাকারিয়ারা। ম্যাচের প্রথমার্ধে নেইমারকে গোল থেকে দূরে রাখার দায়িত্বে পালন করলেন সুইস মিডফিল্ডার ভ্যালন বেহরামি। একের পর এক ট্যাকল করে গেছেন নেইমারকে। নেইমারের দিকে আসা ৪৪টি পাসের মধ্যে ৪১টির দখল নিয়েছেন বেহরামি। ট্যাকল করেছেন ছয়টির মতো। ফাউল করেছেন চারবার, বল কেড়ে নিয়েছেন দুবার। এই সুইস মিডফিল্ডারের খেলা লক্ষ করলেই বোঝা যায় নেইমারকে আটকানোই ছিল তাদের লক্ষ্য।