উত্তর ২৪ পরগণায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় বেলঘরিয়ার এক কিশোরীর। এরপরই ওই এলাকায় মশার বাসস্থল খুঁজতে ব্যবহার করা হয় ড্রোন।
মশা মারতে কামান ব্যবহারের সেই প্রবাদ বাক্যকেও হারিয়ে দিল কামারহাটি পৌরসভা। শুক্রবার সকাল থেকে শুরু করে বিকাল পর্যন্ত বেলঘরিয়ার ওই এলাকায় মশার আবাসস্থলের খোঁজে অভিযান চালায় ড্রোন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার কামারহাটি পৌরসভার ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে আরশিয়ানা পারভিন নামের এক কিশোরী কলকাতার নীলরতন সরকার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায়।
টেক্সম্যাকো এলাকার শ্রমিক কলোনির বাসিন্দা আরশিয়ানার মৃত্যুর প্রাথমিক কারণ হিসেবে ডেথ সার্টিফিকেটে লেখা হয় ‘ডেঙ্গু হেমারেজিক শক’। এরপরই মশার আবাসস্থল খুঁজতে এ ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হয়।